Skip to main content

Posts

Showing posts from July, 2021

Basic Digital Marketing Course

বাংলাদেশে এখন প্রায় ৩ কোটিরও বেশী মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। এখান থেকেই Potential Customer খুঁজে নিয়ে Digital Marketing Strategy ব্যাবহার করে নিজের ব্যাবসা অথবা ফ্রিলান্সিং জগতে অর্থ উপার্জন করছে অনেকেই। যেকোনো কিছু অনলাইনে প্রচার এবং বিক্রয় বাড়ানোর জন্য Digital Marketing এর কোন বিকল্প নেই। কিন্তু আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষের এখনো একটাই প্রশ্ন- What is digital marketing? ডিজিটাল মার্কেটিং কি, কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়, Social Media Marketing এর ব্যাবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা পাবেন এখানে। কোর্সটি পেতে এখানে  ক্লিক করুন।

লোগো নিয়ে কিছু কথা

 ইংরেজিতে একটা কথা আছে, “A picture is worth more than a thousand words”,- দৃষ্টিলব্ধ কোনো কিছুর মর্মার্থ বুঝাতে এমনটি বলা হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে লোগো দেখেই কেনো প্রতিষ্ঠানের প্রকৃতি বলে দেওয়া যায়? এমনকি প্রথমবার দেখেই প্রতিষ্ঠানের সেবার মান ও মনন উপলব্ধি করা যায়? লোগোই যেনো হাজার কথা বলে! একটি লোগোই যেনো কোটি টাকার ঐশ্বর্য! লোগো খুব সংক্ষিপ্ত তবে খুব অর্থবহ একটি যোগাযোগের মাধ্যম। লোগোর উপর নির্ভর করে একটা প্রতিষ্ঠানের ইমপ্রেশন। কোনো বিজনেসের ব্র্যান্ডিং খরচের অন্যতম এক ক্ষেত্র হলো লোগো তৈরি করা। একারণেই কফি শপ থেকে কেএফসি, জনপরিবহন থেকে কার কোম্পানি, ডিজাইন এজেন্সি থেকে সফটওয়্যার কোম্পানি, পোশাকের ব্র্যান্ড, ম্যাগাজিন সহ সব প্রতিষ্ঠানেই আছে লোগোর ব্যবহার। এই অর্টিকেলে লোগো তৈরি, লোগোর গুরুত্ব, উপকারিতা, প্রকারভেদ, লোগো তৈরির জন্য করণীয় বিষয় ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হবে। ★ লোগো কী? লোগো হলো যেকোনো ধরনের প্রতিক, যা একটি প্রতিষ্ঠান, কোম্পানি, পণ্য বা ব্র্যান্ডকে ভিজুয়্যালি উপস্থাপন করে বা দৃষ্টিগোচর করে। লোগো মূলত একটি প্রতিষ্ঠানকে উপস্থাপন করে এবং স্বনির্ভরতার পরিচিতি দে...

এস.এস.সি-২০২১ পরীক্ষার্থীদের এ্যাসাইনসেন্ট লেখার কিছু দিকনির্দেশনা

 👉 কিভাবে একটা এ্যাসাইনমেন্ট শুরু করবে? প্রয়োজনীয় সামগ্রীঃ ১।একটি স্কেল ২। একটি পেন্সিল ৩। একটি কালো বলপয়েন্ট কলম ৪। A4 সাইজের কিছু কাগজ নাও লেখার নিয়মঃ ১। A4 সাইজের কাগজের একপাশে লিখবে (কোনো ক্রমেই উভয় পাশে লিখবে না) ২। স্পষ্ট করে লেখার চেষ্টা করবে ৩। লেখার ভিতরে কাটা-কাটি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবে ৪। প্রশ্নের সিরিয়াল (১,২,৩...../ক,খ,গ.....) ঠিকরেখে লিখবে   👉 পেইজ কিভাবে পুরণ করবেঃ   কাভার পেইজে তিনটা অংশ আছে ১। প্রথম অংশ শিক্ষার্থী পূরণ করবে  ২। দ্বিতীয় অংশ মূল্যায়নকারী শিক্ষক পূরণ করবে ৩। তৃতীয় অংশ প্রতিষ্ঠান পূরণ করবে  ** মনে রাখতে হবে কাভার পেইজ এর তিনটা অংশই ইংরেজীতে পূরণ করতে হবে। এ্যাসাইনমেন্টের যে অংশ শিক্ষার্থীগন পূরণ করবে তার প্রথমেই আছে এ্যাসাইনমেন্টের ক্রমিক নম্বর    এ্যাসাইনমেন্টের ক্রমিক নম্বরঃ তুমি যে এ্যাসাইনমেন্টেটি তৈরি করবে, সেই বিষয়ের প্রথম ঘরেই ক্রমিক নম্বর দেওয়া আছে। "বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা"  প্রশ্নে দেখো এর প্রথম ঘরেই এ্যাসাইনমেন্ট নম্বর ১ লেখা আছে । তাহলে তুমি ক্রমিক নম্বরে লিখবে, ১। কারণ তুমি ১ নম্বর শুরু...

NTRCA হতে নতুন সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ MPO ভুক্তির জন্য যা যা করবেন।

 MPO (Monthly Pay Order) কী? MPO ভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারী প্রতিমাসের বেতন-ভাতার আদেশ কে MPO বলে। সুপারিশকৃত প্রত্যেক শিক্ষকগণের জন্য এটি বাধ্যতামূলক। কোন মাসে এমপিও আবেদন করা যায়? ফেব্রু/এপ্রিল/জুন/আগস্ট/অক্টবর/ডিসেম্বর। কোন প্রক্রিয়ার আপনার পাঠানো ফাইলটি সরকারের EMIS ফাইলে পৌছাবে? ১. প্রতিষ্ঠান হতে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস বরাবরে, অনলাইনে এমপিও আবেদন পাঠানো শেষ সময় এমপিও পূর্ববর্তী মাসের ০৮ তারিখ। যেমন: সেপ্টেম্বর মাসের এমপিওভুক্তির জন্য এমপিও আবেদন মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে পাঠাতে হবে পূর্ববর্তী মাস আগস্টের ০৮ তারিখের মধ্যে। ২. উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস হতে আবেদন নিস্পত্তি করে, জেলা শিক্ষা অফিস বরাবরে এমপিও আবেদন অগ্রায়ণ এর শেষ সময় এমপিও পূর্ববর্তী মাসের ১৪ তারিখ। ৩. জেলা শিক্ষা অফিস থেকে আঞ্চলিক উপপরিচালক (মাধ্যমিক) অফিস বরাবরে, এমপিও আবেদন অগ্রায়ণের শেষ সময় এমপিও পূর্ববর্তী মাসের ২১ তারিখ। ৪. আঞ্চলিক উপপরিচালক (মাধ্যমিক) অফিস হতে ইএমআইএস সেলে (EMIS Cell) এমপিও আবেদন অগ্রায়ণ/নিস্পত্তির শেষ সময় এমপিও মাসের ১০ তারিখ। ফাইল...

Non-Government Teachers' Registration & Certification Authority (NTRCA)

 রেজাল্ট জানতে  নিচে click here বাটনে চাপুন     click here

ত্রিপিটক

  ৰিনযপিটক সুত্তপিটক অভিধম্মপিটক ৰিনযপিটক (অট্ঠকথা) সুত্তপিটক (অট্ঠকথা) অভিধম্মপিটক (অট্ঠকথা) ৰিনযপিটক (টীকা) সুত্তপিটক (টীকা) অভিধম্মপিটক (টীকা) ৰিসুদ্ধিমগ্গ সঙ্গাযন-পুচ্ছ ৰিস্সজ্জনা লেডী সযাডো গন্থ-সঙ্গহো বুদ্ধ-ৰন্দনা গন্থ-সঙ্গহো ৰংস-গন্থ-সঙ্গহো ব্যাকরণ গন্থ-সঙ্গহো নীতি-গন্থ-সঙ্গহো পকিণ্ণক-গন্থ-সঙ্গহো সিহল়-গন্থ-সঙ্গহো

◾প্রাণীহত্যা থেকে বিরত থাকা

  ✍️ লিখেছেন - উ গুণওয়াদ্ধন পঞ্ঞা মহাথের 🔰পাণাতিপাতের অর্থ প্রাণী হত্যা থেকে বিরত থাকার অর্থ সকল জীবনধারী সত্ত্বদের প্রাণ সংহার থেকে বিরত থাকা। পিঁপড়া, ছারপোকা, উকুন, মশা, মাছি, শামুক, ঝিনুক, মুরগি, গরু, ছাগল, মহিষ ইত্যাদি সকল প্রাণীর প্রাণ হরণ না করা। যে কোন প্রাণীকে হত্যা করলেই পাণাতিপাত হয়। প্রাণী হত্যার পাঁচটি অঙ্গ আছে। ১) প্রাণী হওয়া,  ২) প্রাণীবলে জানা,  ৩) হত্যার চিত্ত থাকা,  ৪) হত্যার প্রচেষ্টা করা এবং  ৫) সেই প্রচেষ্টায় মৃত্যু হওয়া। এপাঁচটি অঙ্গ পরিপূর্ণ হলে প্রাণী হত্যা কর্ম সৃষ্টি হয়। “কম্মপথ” বলতে অপায় গমনের কর্মকে বুঝায়। ‘পাণাতিপাত কম্মপথ’ হলে অপায় ভূমিতে প্রতিসন্ধি হওয়ার ফল প্রদানে জনকশক্তি অবশ্যই সৃষ্টি হবে। কম্মপথ না হলে প্রতিসন্ধি ফল প্রদান করে না। পাঁচ প্রকার অঙ্গের মধ্যে যে কোন একটি অঙ্গ অপরিপূর্ণ থাকলে সেটা প্রাণী হত্যা হবেনা। উপমা - রাস্তায় হেঁটে যাওয়ার সময় নিজের অজ্ঞাতসারে পায়ের নীচে পড়ে পোকা-মাকড় ইত্যাদি মারাগেলে প্রাণীহত্যা হবে না। 🔰বড়ছোট ভেদে পাপের তারতম্য- প্রাণীর শরীর বড় ছোট অনুযায়ী, প্রাণীর আচরণীয় শীল অনুসারে পাপও কম-বেশী হয়। প্রাণ...

কালবেলা

  এটি সমরেশ মজুমদারের বিখ্যাত ও জনপ্রিয় উপন্যাস উত্তরাধিকারের পরবর্তী পর্ব। উত্তরাধিকারে যেখানে গিয়ে উপন্যাসটা শেষ হয় তারপর থেকে কালবেলা শুরু। উপন্যাসের শুরুতেই দেখা যায় কলেজ জীবন শেষ করে অনিমেষ এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। কলকাতা পড়াশোনা করতে আসে অনিমেষ। বিএ পড়াশোনার করার পর এমএ পড়ার সময় জড়িয়ে পড়ে রাজনীতিতে। উপন্যাসের এক পর্যায়ে মাধবীলতা নামের একটি মেয়ে প্রেমের বন্ধনে জড়িয়ে পড়ে সে। মেয়েটি অনিমেষের যাবতীয় কাজে অকুন্ঠ সমর্থন করে যায়। দীর্ঘ রাজনৈতিক পরিক্রমায় অনিমেষ যখন খেয়াল করে তার দল আদর্শ লাইনচ্যুত তখন সে বাম রাজনীতি ছেড়ে বিপ্লবের পথে অস্ত্র হাতে অগ্রসর হয়। এখানেও মাধবীলতা তাকে সমর্থন করে যায়। বিদ্রোহের কাজের শুরুতে তাকে কলকাতা ছাড়তে হয়। বিদ্রোহের কাজের এক পর্যারে বারভূমে আসে একটি গোপন বৈঠক করতে। গোপন বৈঠকের রাতটা অনিমেষ মাধবীলতার সাথে কাটায়। সেখান থেকে ফিরে বিদ্রোহের এক পর্যায়ে পুলিশ কতৃক গ্রেফতার হয় এবং জেলে পঙ্গুত্ব বরণ করে। জেলে থাকার সময়টাতে সে সংবাদ পায় বীরভূমের রাতটার ফসল মাধবীলতা দুনিয়াতে আনয়ন করছে। পঙ্গুত্বটা অনিমেষকে হাঁপিয়ে তোলে। সে পালিয়ে যেতে চায়। সে কি চাইলেই যেতে প...

উত্তরাধিকার

  উত্তরাধিকার। এটি সমরেশ মজুমদারের লেখা সর্বাধিক জনপ্রিয় উপন্যাসগুলোর মধ্যে একটি। উপন্যাসটি কলকাতার ‘দেশ’ পত্রিকায় নিয়মিত প্রকাশিত হতো যা পরে বই আকারে বের হলে তা পাঠকের মনে স্থায়ীভাবে জায়গা করে নেয়। উত্তরাধিকারের মূল চরিত্রের নাম অনিমেষ। নিজের পরিবারের সাথে বসবাস করছিলো স্বর্গছেঁড়ার চা বাগানের কোয়ার্টারে। বংশানুক্রমে দাদু, বাবা দুজনেই চা বাগানের বড় বাবু। যে সময়ের ঘটনা লেখক তাঁর এই উত্তরাধিকার নামক ফ্রেমে আটকাতে চেয়েছেন সে সময়টায় ভারত সবে ইংরেজদের শাসন থেকে মুক্তি পেয়েছে। শিশু অনির হাত দিয়ে ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট পতাকা স্বাধীনতা দিবসের পতাকা উত্তলনের মধ্যে দিয়ে তার মনে দেশপ্রেমের বীজ ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে উপন্যাসে। ছোট বেলা বুনা বীজ চারাগাছের ন্যায় বাড়ছিল সে যখন তার পিশি ও দাদুর সাথে জলপাইগুঁড়ি চলে যায়। বরাবর চুপচাপ ও নির্বিবাদী অনিমেষের চোখ দিয়েই ঔপন্যাসিক আমাদেরকে দেখিয়েছেন একটা অস্থির সময়ের ছবি। কংগ্রেস-বামদের বিরোধ, চিরাচরিত বাঙালী পরিবারের টানাপোড়েন ও ভালোবাসা, দেশপ্রেম আর সামনের অনিশ্চিত জীবনের পথে পা বাড়ানো সবটাই যেন উঠে এসেছে অবধারিতভাবে। উত্তরাধিকার শুধু একটি উপন্যাস নয়, এটি একটি...

কাল পুরুষ

  এটি উত্তরাধিকার ও কালবেলা উপন্যাসের ঘটনা প্রবাহ ধরে লেখা আরেকটি বিখ্যাত উপন্যাস। কালবেলা উপন্যাসে অনিমেষ যে ফসল বুনেছিল এই উপন্যাসে তা চারা গাছ হয়ে একটু একটু করে বড় হতে থাকে! অনিমেষ আর মাধবীলতার ভালোবাসার ফসল অর্ক। নামটা মাধবীলতার দেয়া। তাদের নিস্তব্ধ জীবনের সূর্য যেন অর্ক। পঙ্গু স্বামী ও ছেলেকে নিয়ে বস্তির এক বাড়িতে মাধবীলতার বাস! পরিবেশ পরিস্থিতির কারনে সব সময় কি একটা ভয়ে থাকে মাধবীলতা! বস্তিতে থাকার মাশুল অবশ্য দিতে হয় তাদের। স্কুল আর ঋণের চাপে জর্জরিত মাধবীলতা আর পুলিশের অত্যাচারে পঙ্গু অসহায় অনিমেষের শত সতর্কতার পরও অর্ক আস্তে আস্তে বস্তির পরিবেশে আসক্ত হয়ে পরে। কিলা, খুরকি, বিলা এরাই হয়ে ওঠে অর্কর নিত্যদিনের সঙ্গী। তবে অন্য একটা ঘটনায় সমাজের উচু তলার কিছু মানুষগুলোর আসল চেহারাটা সামনে আসে অর্কর। ঘটনার তীব্রতায় জ্বর চলে আসে তার। এতবড় ছেলে মায়ের আচলে মুখ গুজে খালি বলে চলে বমি পাচ্ছে মা। কতটা নোংরা কদর্যতা দেখলে একটা ছেলে এমন কথা বলতে পারে এইসব ভেবে তীব্র প্রতিবাদে মুখরিত হয়ে ওঠে অর্ক। নিজের সাথে নিজেই প্রতিজ্ঞা করে সমাজের এসব অসঙ্গতির সাথে কখনোই তাল মেলাবে না। তারপর তাকে ব...

সাতকাহন

  সাতকাহন উপন্যাসটি সমরেশ মজুমদারের লেখা একটি নারী কেন্দ্রিক উপন্যাস। সমাজের নিচু স্থান থেকে একা একজন মেয়ের উপরে উঠে আসার গল্প এই সাতকাহন। উপন্যাসটি দ্বারা লেখক বুঝাতে চেয়েছেন যদি ইচ্ছে শক্তি দৃঢ় হয়, তার লক্ষ্য ঠিক থাকে ও কঠোর পরিশ্রমী হয় তাহলে তাকে কেউ ঠেকাতে পারবে না।আমাদের সমাজে একটি মেয়ের অবস্থান কোথায় তারই কিছু বাস্তব চিত্র এই উপন্যাসে তুলে ধরা হয়েছে। উপন্যাসের মূল চরিত্র দীপাবলী নামের একটি সাহসী মেয়ে। উপন্যাসে দীপাবলী ছাড়াও আরো অনেকগুলো নারী চরিত্র এসেছে। চা-বাগানকে ঘিড়ে যাদের জীবিকা, তাদের জীবন কেমন হয় তার চমৎকার বর্ণনা পাওয়া যায় বইটিতে। দীপাবলীর উপরে উঠার প্রথম ধাপটি শুরু হয় এই চা-বাগান থেকেই। সাহস আর একাগ্রতার জোরেই অতীতের সবকিছু ভুলে শুরু করতে পেরেছিল নতুন জীবন।নিজের ভাগ্য নিজেই তৈরি করেছিল পড়াশুনার মাধ্যমে। কাছের মানুষরা লোভে ভয়ঙ্কর দানব হয়ে উঠেও দীপাকে কেউই থামাতে পারেনি। তখন সে বুঝতে পারে সে আসলে অনেকের মাঝে থেকেও ভীষন একা। তবুও সে ভেঙ্গে পড়েনি। দীপার কাছের মানুষ বলতে কেউই ছিলোনা! কেউ হাত বাড়িয়ে দেয়নি দীপার দিকে। সুযোগ ছিলো অনেক, চাইলেই তা হাত বাড়িয়ে নিতে পারতো দীপা। ক...

গর্ভধারিনী

সমরেশ মজুমদারের লেখা দুঃসাহসী ও অভিনব বিষয়বস্তু নিয়ে, সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধ নিয়ে নতুন পরীক্ষার ফলশ্রুতি এই গর্ভধারিণী উপন্যাস। অসম অর্থনৈতিক কাঠামোয় বড় হয়ে ওঠা চার বন্ধু, তাদের মধ্যে একজন নারী, এক সময়ে উপলব্ধি করল অদ্ভুত এক আঁধার নেমে এসেছে এই দেশে। কারও যেন নিজস্ব কোন দায় নেই, দেশটার ভালোমন্দের ইজারা রাজনৈতিক দলগুলির ওপর দিয়ে অধিকাংশ মানুষ ঘরের নিরাপদ কোণ খুঁজছে। এই ক্লৈব্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে চেয়েছে ঐ চারজন যুবক-যুবতী, পরিণামে তাদের আত্মগোপন করতে হলো হিমালয়ের কোণে এক পাহাড়ী গ্রামে, যেখানে সভ্যতার নখ এখনো আঁচড় কাটেনি। সেখানে শুরু হলো তাদের একজনের- যে একমাত্র নারী তাদের দলে, তার-বিচিত্ৰ আত্মত্যাগ ও সাধনা। এই উপন্যাস তাদের সকলের সেই স্বপ্ন, সাধনা ও সংগ্রামের কাহিনী।