Skip to main content

NTRCA হতে নতুন সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ MPO ভুক্তির জন্য যা যা করবেন।

 MPO (Monthly Pay Order) কী?

MPO ভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারী প্রতিমাসের বেতন-ভাতার আদেশ কে MPO বলে। সুপারিশকৃত প্রত্যেক শিক্ষকগণের জন্য এটি বাধ্যতামূলক।
কোন মাসে এমপিও আবেদন করা যায়?
ফেব্রু/এপ্রিল/জুন/আগস্ট/অক্টবর/ডিসেম্বর।
কোন প্রক্রিয়ার আপনার পাঠানো ফাইলটি সরকারের EMIS ফাইলে পৌছাবে?
১. প্রতিষ্ঠান হতে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস বরাবরে, অনলাইনে এমপিও আবেদন পাঠানো শেষ সময় এমপিও পূর্ববর্তী মাসের ০৮ তারিখ।
যেমন: সেপ্টেম্বর মাসের এমপিওভুক্তির জন্য এমপিও আবেদন মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে পাঠাতে হবে পূর্ববর্তী মাস আগস্টের ০৮ তারিখের মধ্যে।
২. উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস হতে আবেদন নিস্পত্তি করে, জেলা শিক্ষা অফিস বরাবরে এমপিও আবেদন অগ্রায়ণ এর শেষ সময় এমপিও পূর্ববর্তী মাসের ১৪ তারিখ।
৩. জেলা শিক্ষা অফিস থেকে আঞ্চলিক উপপরিচালক (মাধ্যমিক) অফিস বরাবরে, এমপিও আবেদন অগ্রায়ণের শেষ সময় এমপিও পূর্ববর্তী মাসের ২১ তারিখ।
৪. আঞ্চলিক উপপরিচালক (মাধ্যমিক) অফিস হতে ইএমআইএস সেলে (EMIS Cell) এমপিও আবেদন অগ্রায়ণ/নিস্পত্তির শেষ সময় এমপিও মাসের ১০ তারিখ।
ফাইল কবে রিজেক্ট করে?
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস ও জেলা শিক্ষা অফিস, অনলাইনে আবেদন প্রাপ্তির তিন কার্যদিবসের মধ্য আবদেন নিস্পত্তি করে পরবর্তী পর্যায়ে অগ্রায়ণ অথবা রিজেক্ট করবেন।
কোন ঠিকানায় আবেদন করবেন?
http://emis.gov.bd/EMIS/human-resource (এখানে যেয়ে Human Resource Registration এ ক্লিক করুন) চিত্র- ০১
আর যদি সরাসরি প্রবেশ করতে চান- চিত্র ০২
(স্কুল):http://emis.gov.bd/emis/HRM/EmployeeSchoolRegistration...
(কলেজ):http://emis.gov.bd/emis/HRM/EmployeeCollegeRegistration...
সঠিক তথ্য দিয়ে Submit বাটনে ক্লিক করে নিবন্ধন ফরমটি, প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট জমা দিতে হবে।
এবার, প্রতিষ্ঠান প্রধানকে প্রথমত EMIS এর হোমপেজ এর ঠিকানা- http://emis.gov.bd/EMIS- ওয়েবসাইটে যেতে হবে। অথবা অথবা http://emis.gov.bd/EMIS/MPO  এই ঠিকানায় যেয়ে উপরের Login এ ক্লিক করে দেখবেন সেখানে দুটি বক্স আছে। একটি Username (ইউজারনেম) পরেরটি Password (পাসওয়ার্ড)। এই ইউজারনেম আর পাসওয়ার্ড প্রতিষ্ঠান প্রধানই দিবেন। Username (ইউজারনেম)  এই ধরনের হয় MPO_111111 (এই 11111 সংখ্যাগুলোর পরিবর্তে স্কুলের EIIN নং-টা দিতে হবে।)
প্রতিষ্ঠান প্রধান HRM module সাইন ইন করে প্রতিষ্ঠানের ড্যাসবোর্ডে ঢুকলে, নিচের ছবির মত তিনটি অপশন দেখতে পাবেন। চিত্র-০৩
নতুন রেজিস্ট্রেশনকৃত শিক্ষক এর রেজিষ্ট্রেশন অনুমোদন করতে, HRM লেখা অপশনটিতে ক্লিক করুন।
শিক্ষক রেজিস্ট্রেশন অনুমোদন লেখা অংশে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশনকৃত শিক্ষক-কর্মচারীগণের রেজিষ্ট্রেশন অনুমোদন করা যাবে। চিত্র-০৪
শিক্ষক-কর্মচারীগণের জন্য নতুন এ


©

Comments

Popular posts from this blog

"পাহাড়ি জাতীয়তাবাদ ও নারী প্রশ্ন" প্রসঙ্গেঃ

  উইমেন চ্যাপ্টারে প্রকাশিত ডালিয়া চাকমার লেখা   মুল লেখার লিংক ,👉  এখানে ঢাকা থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম অনেক দূরে! এই দূরত্ব-টা বুজতে মগজ লাগে। সোশ্যাল মিডিয়ায় যা হচ্ছে কিংবা আপনাকে গালি দেওয়া, হ্যারাসমেন্ট করা! এইসব কিন্তু পাহাড় পর্যন্ত পৌছায় না। পৌঁছালেও আপনি কিংবা আমি পাহাড়ের মানুষের কাছে মূল্যহীন। তাঁদের কাছে জীবন সংগ্রাম ই মুখ্য! আমি আপনি তুচ্ছ। আপনাকে যারা গালি দিচ্ছে আর আপনারা যারা  ভিতর থেকে না দেখে সবকিছুই এক-কেন্দ্রিক ভাবেন! আমি মনে করি আপনারা সবাই এক গোত্রের প্রানী।  আপনাকে যারা গালি দিচ্ছে কিংবা হ্যারাসমেন্ট করছে এক সময় এই বর্বর প্রাণীদের সমাজিকভাবেই শাস্তি দেওয়া হত। যখন বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র শাসন শুরু করল তখন থেকেই এরাও শক্তিশালী হয়ে উঠে। পাহাড়ের সামাজিক বা রাজনৈতিক ক্ষমতা হাড়িয়ে যেতে থাকে। অনুরোধ থাকল, যদি সময় হয় জুম ঘরে কিংবা যারা জুম চাষ করে তাঁদের সাথে কয়েক দিন থেকে আছেন। যান্ত্রিক সভ্যতা আর পাহাড়ের সংস্কৃতি আকাশ-পাতাল তফাৎ। এইটা বুজে নেওয়ার দায়িত্ব নিজের আর কারোর নয়। আগে নিজেকে জানুন, আপনি কোথায় থেকে এসেছেন, আপনার আইডেন্টিটি কি? আপনার সংস্কৃতি ...

শীল সম্পর্কে বিস্তারিত

          *** প্রাণী হত্যা মহা পাপ,                   প্রাণী হত্যা হতে বিরত থাকুন।                    উ গুণবদ্ধন পঞ্ঞা মহাথের। ( রাম জাদী)  শীল হচ্ছে আদি কল্যাণ, "সব্ব পাপস্স অকরণং" অর্থাৎ সর্ব প্রকার পাপক্রিয়া বর্জন। পাপক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয় কায়ে, বাক্যে ও মনে। যা দ্বারা মন কলুষিত হয়। কিন্তু শীলের লক্ষ্য হচ্ছে পাপের পঙ্কিল পথ পরিহার করে চরিত্রকে শুদ্ধ ও সুন্দর করা। ধর্ম জীবনের বিকাশে, জীবনের পরম কল্যাণ লাভের পথে শীল বা চারিত্রিক শুদ্ধতা প্রথম প্রদক্ষেপ। পঞ্চশীলকে সবসময় সকল মানুষের পরিধানকৃত বস্ত্রের মত নিত্য পালনীয় বলে নিত্যশীল বলা হয়। কিকীব অন্ডং চমরীব বালধিং, পিয়ং বা পুত্তং নয়নং ব এককং, তথেব সীলং অনুরক্খমানকা, সুপেসলা হোথ সদা সগারবতি। কিকী পক্ষী যেমন অন্ড রক্ষা করে, চমরীগাই যেমন স্বীয় লেজ রক্ষা করে, মাতা যেমন এক মাত্র প্রিয় পুত্র এবং কানা যেমন এক চক্ষু সযত্নে রক্ষা করে তেমন শীল অনুক্ষণ রক্ষা উচিত। আজ অষ্ট শীলের প্রথম শীল সম্পর্কে আলোকপাত করব। *...

কাল পুরুষ

  এটি উত্তরাধিকার ও কালবেলা উপন্যাসের ঘটনা প্রবাহ ধরে লেখা আরেকটি বিখ্যাত উপন্যাস। কালবেলা উপন্যাসে অনিমেষ যে ফসল বুনেছিল এই উপন্যাসে তা চারা গাছ হয়ে একটু একটু করে বড় হতে থাকে! অনিমেষ আর মাধবীলতার ভালোবাসার ফসল অর্ক। নামটা মাধবীলতার দেয়া। তাদের নিস্তব্ধ জীবনের সূর্য যেন অর্ক। পঙ্গু স্বামী ও ছেলেকে নিয়ে বস্তির এক বাড়িতে মাধবীলতার বাস! পরিবেশ পরিস্থিতির কারনে সব সময় কি একটা ভয়ে থাকে মাধবীলতা! বস্তিতে থাকার মাশুল অবশ্য দিতে হয় তাদের। স্কুল আর ঋণের চাপে জর্জরিত মাধবীলতা আর পুলিশের অত্যাচারে পঙ্গু অসহায় অনিমেষের শত সতর্কতার পরও অর্ক আস্তে আস্তে বস্তির পরিবেশে আসক্ত হয়ে পরে। কিলা, খুরকি, বিলা এরাই হয়ে ওঠে অর্কর নিত্যদিনের সঙ্গী। তবে অন্য একটা ঘটনায় সমাজের উচু তলার কিছু মানুষগুলোর আসল চেহারাটা সামনে আসে অর্কর। ঘটনার তীব্রতায় জ্বর চলে আসে তার। এতবড় ছেলে মায়ের আচলে মুখ গুজে খালি বলে চলে বমি পাচ্ছে মা। কতটা নোংরা কদর্যতা দেখলে একটা ছেলে এমন কথা বলতে পারে এইসব ভেবে তীব্র প্রতিবাদে মুখরিত হয়ে ওঠে অর্ক। নিজের সাথে নিজেই প্রতিজ্ঞা করে সমাজের এসব অসঙ্গতির সাথে কখনোই তাল মেলাবে না। তারপর তাকে ব...